Digital Marketing Agency
BOOST নয়, ব্যবসায় চাই সঠিক Marketing
আপনার পণ্য বিক্রয় করার জন্য Boost করলে তেমন কোন লাভ পাবেনা। আপনার পেইজে অনেক লাইক ও ভিউয়ার পাবেন। কিন্তু রিয়েল গ্রাহক পাবেন না। এবং এই লোকগুলোর কোন ডাটা সংগ্রহ করা যায় না। তাই আপনার ব্যবসার জন্য দরকার প্রয়োজনী Marketing Plan। যা আমরা Funnel এর মাধ্যমে আপনার রিয়েল গ্রাহক তৈরি করতে পারি।
Digital Marketing
বর্তমান যুগ ডিজিটালযুগ। আপনি পৃথিবীতে বাস করছেন ডিজিটাল প্রযুক্তির মাঝে। সেই হিসেবে আপনার ব্যবসায়ও অবশ্যই ডিজিটাল মার্কেটিং এর মাধ্যমে করতে হবে। আপনি তুলনামুলকভাবে কম খরচে ডিজিটাল মার্কেটিং এর মাধ্যমে কাজ করতে পারেন। ডিজিটাল মার্কেটিং হল ইলেকট্রনিক মিডিয়ার মাধ্যমে পণ্য বা ব্র্যান্ডের প্রচারকে বোঝায়।ইন্টারনেটডিজিটালমার্কেটিং এর সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে যুক্ত। এছাড়া অন্যান্য মাধ্যমগুলো যেমনঃ তারবিহীন টেক্সট মেসেজিং, মোবাইল ইনস্ট্যান্ট মেসেজিং, মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন, ইলেকট্রনিক বিলবোর্ড, ডিজিটাল টেলিভিশন ও রেডিও চ্যানেল ইত্যাদিও অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। উন্নত বিশ্ব Digital Marketing এর উপর র্নিভর। কারণ একজন মার্কেটিং অফিসার কত জায়গায় এবং কতজনের কাছে মার্কেটিং করতে পারবে। কিন্তু Digital Marketing এর মাধ্যমে একসাথে হাজার হাজার গ্রাহকের কাছে আপনার পণ্যে বিজ্ঞাপন/বিবরণ/অফার পৌছাবে। বর্তমান পরিস্থিতে এর কোন বিকল্প নেই। তার জন্য চাই সঠিক পরিকল্পনা। যা আমরা আপনাকে প্রদান করব।
Facebook ad
Digital Marketing একটি বড় অংশ হলো Facebook ad। কারণ গ্রাহকরা Facebook মাধ্যমে যে পরিমাণ Information পাই তা অন্য কোন মাধ্যম থেকে পাই না। সর্বনিম্ন মূল্যে “ই-কমার্স কোম্পানির পণ্য, ওয়েব ট্রাফিক, জনপ্রিয় ব্যক্তিত্ব, রাজনীতিবিদ, সহ সকল প্রকার ফেসবুক ফ্যান পেজের বিজ্ঞাপন এবং প্রমোশনের মাধ্যমে প্রচার ও ফ্যান বাড়াতে কাজ করে । আমরা ফেসবুকের নিয়ম মেনে ফেসবুকের এ্যাড এর মাধ্যমে পেজ প্রমোশন করে থাকি। ১০০% বাংলাদেশী ট্রাফিক ও ফ্যান দেয়া সম্ভব। যারা লোকেশান অনুযায়ী যেমন, শুধু ঢাকা, চট্টগ্রাম, সিলেটের প্রমোশন করতে চান সেটাও সম্ভব। অথবা আমেরিকা, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া আর ও অন্যান্য লোকেশান অনুযায়ী প্রমোশন করা সম্ভব। আপনার ইচ্ছা অনুযাই বিজ্ঞাপন দিয়া যাবে।।
Facebook ব্যবহারের সময় যে বিজ্ঞাপনগুলো দেখা যায়, যেগুলোর সাথে sponsored শব্দটি লেখা থাকে সেগুলো-কেই বলছি Facebook ad পেইজ প্রমোশন । এই এ্যাডের উপরের ডান কোনায় পেইজটির প্রোফাইল পিকচার, পাশে পেইজের নাম দেখা যাচ্ছে, ঠিক তার নীচে ট্যাগলাইন/স্লোগান বা এ্যাডের কথা রয়েছে। তার পরে এ্যাডের ইমেজ যার নীচে ডান দিকে লাইক বাটন রয়েছে।
ফেইসবুকে এ্যাড দিতে সর্বনিন্ম কত টাকা লাগে?
ফেইসবুকের সর্বনিন্ম বাজেট দৈনিক এক ডলার (USD $1) তবে আমাদের মাধ্যমে এ্যাডভার্টাইজিং করতে হলে এই বাজেটের পরিমাণ কিছুটা আলাদা হবে। আমরা দুইটি ধাপে এ্যাড দিয়ে থাকি। (১) প্রথমবার এবং (২) সাধারণ।
প্রথমবার:- নতুন বা পরীক্ষামুলকএ্যাডের জন্য আপনাকে কমপক্ষে 2০০০ টাকা খরচ করতে হবে। আমরা $20 খরচ করে তিনদিন একটি এ্যাড চালাব। আমার সার্ভিস চার্জ ফ্রি।
সাধারণ: পরবর্তিতে যে কোন বাজেটের এ্যাড দিতে পারবেন। সেক্ষেত্রে ডলারের টাকা সাথে আমাদের আপনার সাথে চুক্তি সাপেক্ষে সার্ভিস চার্জ যুক্ত হবে।
বাজেটের অনুপাতে এ্যাডের ফলাফল হয়ে থাকে। দৈনিক ৫ ডলার খরচ করলে যতগুলো ক্লিক পড়বে (বা যতবার দেখানো হবে) ৫০ ডলার খরচ করলে ফলাফল তার দশগুন বেশী হবে। আপনার সুবিধার্থে এখানে একটি ধারনা দেয়া আছে নীচের বাজেট আইডিয়ায় টাচ করুন:
বাজেট আইডিয়া
**এর চাইতেও কম বাজেটে ফেইসবুক এ্যাড গ্রহন করে। কিন্তু এর চাইতে কম বাজেটের এ্যাড থেকে ভালো রেজাল্ট আশা করা যায় না। বরং পুরো ফেইসবুক এ্যাডভার্টাইজিং বা আমার সার্ভিস কোয়ালিটি নিয়ে অহেতুক প্রশ্ন উঠতে পারে।
ফেইসবুকে তো নিজেই এ্যাড দেয়া যায়। তাহলে কোন এজেন্সির কাছে যেতে হবে কেন?
এ্যাড মানে শুধু ডলার খরচ নয়; এটি সৃজনশীলতা, অভিজ্ঞতা ও আরো কিছু জিনিসের সমন্বয় । টেকনিক্যালি আপনার একটি পেমেন্ট ম্যাথড হলেই এ্যাড দিতে পারবেন। ফেইসবুক সব একাউন্টের সাথেই এ্যাড তৈরী ও পাবলিশ করার ব্যাবস্থা করে দিয়েছে, অনেকে সেটা ব্যাবহার করে ক্যাম্পেইন চালাচ্ছে। কোন এজেন্সির সাহায্য তিন কারনে প্রযোজন হতে পারে:-
১) অভিজ্ঞতা: পেশাদার আর অনভিজ্ঞ কাজের পার্থক্য অনেক। এজেন্সি অনেক ধরনের ব্যবসার হাজারো এ্যাড দিয়ে আসছে। তারা Facebook community standard, Ad policy, Conversion rate, Bid, Placement, Detailed interest বিষয়গুলো মাথায় রেখে এ্যাডভার্টাইজিং করে। এজেন্সি হিসেবে আমরা চেষ্টা করি আমাদের প্রতিটি কাস্টমার তার বিনিযোগের সর্বোচ্চ ফল পায়।
২) পেমেন্ট চ্যানেল: ফেইসবুককে পেমেন্ট করার ব্যবস্থা করাটা অনেক ঝামেলার ব্যাপার। ব্যাংকে অনেক ফরমালিটি। দেশের বাইরের কারো সাহায্য নিয়মিত চাওয়াও অস্বস্তিকর। এ কারনেও অনেকে পুরো ব্যাপারটি এজেন্সির হাতে দিয়ে একটি ওয়ান স্টপ সার্ভিস চায়।
৩) ক্রিয়েটিভ কন্টেন্ট: এজেন্সিগুলো সাধারনত এ্যাডের কন্টেন্ট তৈরী করে দেয়।
এটি ফেইসবুকের নিজস্ব কিছু নিয়মে নির্ধারিত হয় (বাজেট, এ্যাড কোয়ালিটি স্কোর, প্রতিদ্বন্দী এ্যাডের পরিমাণ ও বাজেট ইত্যাদি)। প্রতি ক্লিকের হিসেবে ৫০০০ টাকা বাজেটে মোটামুটি ৭০০-৩০০০ টি ক্লিক হতে পারে। প্রতি ১ হাজারবার দেখানোর হিসেবে এ্যাডটি ১ থেকে ২ লক্ষবার দেখানো হবে।
এ্যাডের রিপোর্টের কপি ই-মেইলে পাঠানো হবে। এ্যাড চলাকালিন সময় লাইভ রিপোর্ট-ও দেখে যেতে পারেন। এছাড়া শেষে বিন্তারিত রিপোর্ট ইমেইলে পাঠানো হয়।
পত্রিকার বিজ্ঞাপন যেমন বেশীদিন চালালে বেশী মানুষ দেখবে, ফেইসবুকের বিজ্ঞাপন ঠিক তেমনটি নয়। আপনার বাজেট অনুযায়ী এটি দেখানো হবে। বাজেট ঠিক রেখে দিনের সংখ্যা বাড়িয়ে দিলে, প্রতিদিনের দেখানোর হার কমে আসবে। আপনার ২০০ ডলার ৩ দিনে যদি ২০০০০ ক্লিক এনে দেয় তাহলে ১০ দিনেও ২০০০০ -ক্লিকই এনে দিবে। এ্যাডের সময় বাড়ালে প্রতি দিনের পাফরমেন্স এবং খরচ কম বা বেশী হওয়া ছাড়া অন্য কোন সুবিধা নেই। আপনি মোট যত টাকা খরচ করছেন, সে অনুযায়ী ফলাফল হবে। এ্যাড কম দিন চলুক বা বেশী, মোট ফলাফল একই থাকবে।
ফেইসবুকে এ্যাড দিতে কি কি প্রয়োজন?
আপনার প্রতিষ্ঠানের একটি ফেইসবুক পেইজ থাকলে ভালো হয়, না হলে অন্তত একটি ওয়েবসাইট থাকতে হবে। এ্যাডের মাপ উপরে দেয়া আছে। সর্বোচ্চ ২৫ টি অক্ষরের টাইটেল ও ৯০ টি অক্ষরের এ্যাডের কথা দেয়া যায়। এই হিসেব সাদা স্পেস সহ। সাথে এ্যাডের ছবিটি নিয়ে আসবেন। প্রতি ডলার ১০০ টাকা হিসেবে বাজেটের টাকা এ্যাড দেয়ার সময় দিতে হবে। এ্যাড শেষ হয়ে যাওয়ার পরেও কোন টাকা বেঁচে গেলে তা ফেরত দেয়া হবে। ফেইসবুক পেইজের এ্যাড দেয়ার জন্য আমাকে আপনার পেইজের এ্যাডভার্টাইজার করে দিতে হবে। এ্যাডের জন্য লেখা ৯০ ক্যারেক্টার এবং ছবি ১২০০ X ৬২৮ পিক্সেল(Text: 90 characters, Image Specs: 1200x628px [for website ad]; 1200x444px [for fan page ad]; 600X600px for website multi image scroll ad ) হতে হবে।